স্বপ্নগুলো সত্যির প্রত্যয়ে পথচলা ............ কোন শত্রুরও যেন প্রাণের বন্ধু এমন দূরে না যায় শোন বন্ধু, কখনো কোন বন্ধুকে বলোনা যেন বিদায়........ সায়ানের এই গানটা শুনে অতীতের কথা মনে পড়বে,অসাধারন গানের কথা। কথা গুলো বেশ নাড়া দিল....

যখন বিকাল হতে থাকে, হতে হতে সূর্যটা ঢলে পড়ে, পড়তে থাকে ১৯৮০সালের জানুয়ারী মাসের মাঝামাঝি সময়। আমি ক্লাস ওয়ানে ভর্তি হই। ক্লাসে ঢোকার আগে আমার বাপজান এই ছবিটা তুলেছিলো। বয়স তখন ৫ বছর ৩ মাস। এ ছবিটা তোলা ১৯৮৯ সালে। ক্লাস টেনে পড়ি। মার্চ-এপ্রিলে। ১৯৯৫সালে। অনার্স থার্ড ইয়ারে।...

সামুতে অর্থহীন অশুদ্ধ বাংলা ও বাংলিশ শব্দ পরিহার করি বন্ধু হবে তুমি আমার ? বন্ধু আমার প্রাণের, সুখ দুঃখ ভাগা ভাগি, সুর হবে কী গানের ? বন্ধু হবে ফুলের মতো, শুভ্র জমিন বুকের, বন্ধু হবে সুখের সময় থাকবে সাথে দুঃখের? শীতের রাতে ওমের মতো বন্ধু হবে তুমি? নকসী তোলা কাথার...

আমি মত্তে মাতব জলে হাসব সর্ব সান্ত হয়ে বটের ছাযায় গা এলিয়ে শীতল হাওযায় ভাসব.......... শোক, কষ্ট মানুষের জীবনের একটি অংশ। তবে কষ্টের কিছু ধরন আছে এমন কিছু কষ্ট আছে যা মানা যায়। বলুনতো এই কষ্টটা মানা যায় নাকি? ক্লাস শেষে এক ছোট্ট শিশু মায়ের সাথে বাড়ি ফিরছে এই সময় একটি তেল বাহি গারি...

জ্ািননা আবেগের জোয়ারটা হঠাৎ করেই এলো কৈশর বলে কথা সব কিছুতেই তুমি আর তোমার অতীত করা বেলা চোখের আড়ালে....... শূণ্যতার অসহ্য প্রহর গ্রহণ লাগা চন্দ্রের মতন ঘোর লাগা অস্তিত্ব .... কখন ভাবিনি তন্দ্রা ছুটে যাবে আমাদের সামাজিক আচারে.... তাই আজ তুমি...

শৈশবের সেই উশকোখুশকো চুলের দুরন্ত বালকটি, যার দুটো ডাগর খয়েরি রঙের চোখে লুকিয়ে থাকতো অনন্ত জিজ্ঞাসা আর অফুরান কৌতুহল কিংবা কৈশোরের মুখচোরা লম্বা লিকলিকে বিপন্ন কিশোরটি, যে কিনা দৃশ্যমান সবকিছু থেকে নিজেকে অদৃশ্য করার সুকঠিন কাজে ব্যস্ত থাকতো, এখন সে আমার কাছে অন্য ভুবনের অচেনা কোনো...

প্রতিদিন যা পড়ি পত্রিকার পাতায়, ভাললাগা-মণ্দলাগা সবই শেয়ার করি সবার সাথে। দেখা হবে বন্ধু কারণে আর অকারণে, দেখা হবে বন্ধু চাপা কোন আভিমানে, দেখা হবে বন্ধু সাময়িক বৈরিতায়, অস্থির অপারগতায়.........

গ্রাম-প্রকৃতি-সবুজ-সারল্য যেখানে মিলেমিশে একাকার, সেখানে ফিরে যেতে মন চায় বার বার। শৈশবের খোঁজে শৈশবকে রেখে এসেছি গাঁয়ের কাছে ফিরিয়ে দিবে একদিন সেই অঙ্গীকারে। জীবনকে খোঁজে পেতে সময়ের রথে চড়ে অনেক অনেক পথের শেষে আবারও খোঁজে পেলাম...

ভালোবাসার ঊর্বশী বুকে লেখা আছে এক নাম- সে আমার দেশ, আলগ্ন সুন্দর ভূমি- বিমূর্ত অঙ্গনে প্রতিদিন প্রতিরাত জেগে ওঠে তার উদ্ভাসিত মুখ সে এক ভীষণ দিন ছিলো আমার। বই হাতে স্কুলে যাওয়া, সারাদিন ছোটাছুটি, গাছে চড়ে ফল পাড়া, পাখির বাসায় ঢিল ছোড়া আরও কতো কী! খেলাধুলার মধ্যে ছিলো দাঁড়িয়াবান্ধা,...

.. পথের প্রতিটি মোড়ে জীবন বদলে যায় প্রতিটি বাঁকের শেষে ভিন্ন হয় জীবনের মানে। তুমি ডাকলেই রামধনু-রং প্রজাপতি হয়ে যাই ফুলে ফুলে দিয়ে যাই আনন্দের চুমকুড়ি ; একটি আদুরে চড়ুই-ছানা এখানে ওখানে টুক্‌ টুক্‌ তুলে নিই আনন্দের খাদ্যকণা ; বর্ষার...

গ্রাম-প্রকৃতি-সবুজ-সারল্য যেখানে মিলেমিশে একাকার, সেখানে ফিরে যেতে মন চায় বার বার। শৈশবকে রেখে এসেছি গাঁয়ের কাছে ফিরিয়ে দিবে একদিন সেই অঙ্গীকারে। জীবনকে খোঁজে পেতে সময়ের রথে চড়ে অনেক অনেক পথের শেষে আবার যখন খোঁজে পেলাম নিজকে শৈশবের আবাহনে। ছুটে গেলাম গাঁয়ের...

আল বিদা যখন ক্লাস এইটে পড়ি আমরা বেশ কয়েকজন একই ক্লাসে পড়তাম। আবার একই এলাকায় থাকতাম। এক গ্রুপে চলতাম সবাই। নতুন গোফ উঠলে যে কয়টা ডানা গজায় তার সব কয়টাই গজিয়েছে। আমি ঐ বয়সে মারাত্বক বোকা ছিলাম। তাই আমাকে নেতা বানানো হত। এতজন বাঙ্গালী ছেলে একসাথে থাকলে যা হওয়ার তাই হল। একটি...

সাধারন মানুষ আমার ছোট বেলায় ঈদের ছুটি পূজার ছুটি গ্রীস্মের ছুটি ইত্যাদি সব ছুটির বরাদ্দ করতাম মামা নানা ফুফুদের বাড়ী বেড়ানোর জন্য বতমান সময় ক্যামন যেন বদলে গ্যাছে ঈদ ,পূজা,চলে যায় কিন্তু কোথাও নেই প্রাণ নেই সেই আনন্দের অপূব সৌরভ আন্তরিকতার মমত্ববোধের স্পশ নেই।...

(কৃতজ্ঞতা: শুভ ,ঝরু ভাই ,রিফাত হোসেন ,সাবি্বর, চোর ) "ঐ দেখা যায় তালগাছ ঐ আমাদের গাঁ ঐ খানেতে বাস করে কানা বগীর ছা. ও বগী তুই খাস কি পান্তা ভাত চাস কি পান্তা আমি খাইনা পুটি মাছ পাইনা" "হাট্টিমাটিম টিম তারা মাঠে পাড়ে ডিম তাদের খাড়া দুটু শিং তারা হাট্টিমাটিম...

আমার অস্থিত্বে আমার মা । আমার জীবনটাই আমার মায়ের হাতে গড়া। সব শিক্ষার শিক্ষক আমার মা। প্রকৃতির সাথে প্রথম পরিচয় মায়ের হাত ধরে, তাঁর গাছপালা প্রীতি দেখার মত। ছোটবেলা থেকেই আমি ছিলাম খুব জেদি আর অভিমানী। ছিল আমার মাঝে এক ধরনের নিয়ম ভাঙ্গার গোপন ইচ্ছা। মা হচ্ছেন পথিবীতে এমন...